সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা for Dummies

কলা খাওয়ার উপকারিতা: স্বাস্থ্য ও পুষ্টির জন্য

ওজন বৃদ্ধি করার জন্য একটু কম পাকা কলা খাওয়া উত্তম। যদিও কম পাকা কলাতে রেসিস্ট্যান্স বেশি থাকে, যার ফলে ক্ষুধা মন্দ হয়ে ওজন কমারও সম্ভাবনা রয়েছে। তবে প্রতিদিন সকালের নাস্তায় কলার পাশাপাশি নির্দিষ্ঠ পরিমাণ গরুর দুধ ও ডিম খেলে তা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।

চেতনা প্রবাহরীতি কী? সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর উপন্যাসসমূহে চেতনা প্রবাহরীতি কতটুকু ক্রিয়াশীল তা আলােচনা কর

আমাদের ত্বকের কোলাজেন তৈরির জন্য ম্যাঙ্গানিজ প্রয়োজন। এটি উপাদানটি ত্বক ও চুল ভালো রাখতে, তারুণ্য ধরে রাখতে, ত্বকের বলিরেখা দূর করতে এবং ত্বককে উজ্জ্বল ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। আপনি যদি প্রতিদিন একটি পরিমাণ কলা খান তাহলে আপনার ত্বক ভালো রাখতে এটিই কার্যকর।

অনেকেই জানেন যে তেঁতুলের উপকারি গুণ গুলো এর মধ্যে একটি হচ্ছে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় এটি দারুণ কাজ করে। তেমনই কলাও পেটের বিভিন্ন সমস্যায় অনেক কার্যকরী। পেট পরিষ্কার রাখতে, হজমে সাহায্য করতে ও কোষ্ঠকাঠিন্য এর মতো সমস্যায় কলা খুব ভালো কাজ করে। কলা উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ। নিয়মিত একটি কলা খেলে তা পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। কলাতে ফাইবারের পরিমাণ বেশী থাকায় কলা খেলে তা হজমে সাহায্য করে।

বেশ কিছু প্রশ্ন সচরাচর দেখা যায় তা হলো, রাতে কলা খেলে কি হয়, খালি পেটে কলা খেলে কি হয়, কলা সংরক্ষণের উপায়গুলো কি, এবং কলার কি কোন অপকারিতা রয়েছে কিনা?

০৩। অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ: কলায় পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের সংমিশ্রণ পাকস্থলীর অ্যাসিডের মাত্রা ভারসাম্য রাখতে এবং অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

শক্তিবর্ধক হিসেবে কলা একটি দারুণ উপাদেয় খাদ্য। একটি কলাতে অনেক পরিমাণ এনার্জি পাওয়া যায়, তার জন্য খেলোয়াড়, এথলেটদের খেলা চলাকালীন সময়ে কলা খেতে দেখার ঘটনা খেলার মাঠে খুব স্বাভাবিক। অধিক পরিশ্রম শেষে কলা খেলে কিছুক্ষণের মধ্যেই হারানো দৈহিক শক্তি আবার ফিরে আসে। কারণ কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ, যা সহজেই রক্তে মিশে যায়।

কলা একটি মিষ্টি ফল। তবে মিষ্টি হলেও সুগার বাড়ায় না এই ফল। এর জিআই ভ্যালু বেশ ভালো হওয়ায় ডায়াবেটিসের রোগীরাও এটি খেতে পারেন নিশ্চিন্তে।

কোন জায়গায় গেলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়

এছাড়াও কলার ভিটামিন বি-৬ রক্তের লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা বৃদ্ধি করে।

যে সকল ব্যাক্তির কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য কাঁচা কলা ঔষধের মত কাজ করে। এখনো আমাদের দেশে, কোষ্ঠ্যকাঠিন্য জনিত সমস্যার প্রধান উপায় হিসেবে কাঁচা কলা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কলাতে অন্যান্য পুষ্টিগুণের পাশাপাশি রয়েছে ফাইবার। যা কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর করতে বেশ কার্যকারী। এছাড়াও কলা হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্যও বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। একটি মাঝারি more info আকারের কলাতে রয়েছে তিন গ্রাম ফাইবার। কলায় সচরাচর দুই রকমের ফাইবার পাওয়া যায়। পেকটিন ও রেজিস্ট্যান্স স্টার্চ। রেজিস্ট্যান্স স্টার্চের জন্য কলা হজমের ক্ষেত্রে কিছুটা অসুবিধা হয়ে থাকে। তবে, পেকটিন কোলন ক্যানসার প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে। নিয়মিত কলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, পাকস্থলীর আলসার ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনেকক্ষেত্রে দূরীভূত হয়।

আরো পড়ুনঃ  ৭টি স্তন ক্যান্সারের উপসর্গ ও চিকিৎসা ২০২৪

০৭। উন্নত পুষ্টি শোষণ: খালি পেটে কলা খাওয়া কিছু পুষ্টির আরও ভাল শোষণকে সহজতর করতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *